হজ্জের নিয়ম, তাওয়াফ ও অন্যান্য করনীয়ঃ



মক্কায় প্রবেশের দোয়া
>আল্লাহুমমা বারিক লাকা ফি হা
           এবং
>রাব্বিগ ফিরলী জুনুবী ওয়াফ তাহলী আব ওয়াবা রাহমাতিক
>কাবার ওপর নজর পরলে তিন বার আল্লাহু আকবর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু দরুদ পড়বে

তওয়াফের নিয়ম বা কিভাবে করতে হবে 
>তওয়াফ নিয়ত ছাড়া হবেনা , নিয়ত করতে হবে
>মুখে করা জায়েজ , তবে নিয়ত অন্তরে থাকা যথেষ্ট
>তাওয়াফের নিয়ত করার সময় হাজারে আসওয়াদের কোনে চলে আসবে
>তারপর হাত উঠিয়ে তওয়াফ শুরু করার দোয়া করবে
>না পারলে বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবারু ওয়া লিল্লাহিল হামদ পড়বে
>তারপর আদব নম্রতার সাথে হাজারে আসাওয়াদে এসে চুমু খাবে
>ভীরের কারনে না পারলে উভয় হাত বা ডান হাত আসাওয়াদের দিকে উত্তোলন করে চুমু   খাবে
>চুমুর জন্য ধাক্কা ধাক্কি কাউকে কষ্ট দেওয়া হারাম
>হাজারে আসাওয়াদ বরাবর ডান পাশ থেকে তওয়াফ শুরু করবে
>কাবার পিছন দিক অতিক্রম করে যখন রকনে ইয়ামানীর নিকট আসবে
   উভয় হাত বা ডান হাত উপরে তুলে নিচের দোয়া পড়বে
>রাব্বানা আতিনা ফিদ দুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও     
    ওয়া  কিনা আজাবান নার
>এর পর যখন হাজারে আসাওয়াদের সামনে পৌছবে তখন বিস্মিল্লাহি আল্লাহু আকবর বলবে এতক্ষণ এক চক্কর হয়ে গেলএভাবে সাত চক্কর পূর্ণ করবে
>তওয়াফের সময় কাবার দিকে তাকাবেনা
>বুক পীঠ ফিরাবে না
>দৃষ্টি নিচু রাখবে
>বায়তুল্লাহর সাত চক্করের সময় নিচের দোয়াটি পড়তে থাকবে
>সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল লাহু ওয়াল্লাহু   আকবর ওয়া লা হাওলা ওয়া কুউয়াত্তা ইল্লা বিল্লাহি
>তাওয়াফ শেষে মাকামে ইবারাহিমে যাবে
>এবং এর পিছনে দুই রাকাত নামায পড়বে
>ভীর থাকলে যে কোন জাযগায় পড়বে , এই নামায সুন্নত নামায
>এই দুই রাকাত নামায সুরা কাফিরুন সুরা ইখলাছ দিয়ে পড়া সুন্নত
>যা ইচ্ছে দোয়া করবে , এখানে দোয়া কবুল হয়

যমযমের পানি
>যমযমের পানি বার বার পেট ভরে পান করবে
>পান করার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলবে
>পান  শেষে আলহামদুলিল্লাহ বলবে
>তিন শ্বাসের কমে পান করবে না
>পান করার পর নীচের দোয়াটি করবে
> আল্লাহুমা ইন্নি আস আলুকা ইলমান নাফিয়ান ওয়া রিজকান ওয়া ছিয়ান ওয়া সিফাআন মিং কুল্লি দা্‌... ইন

মুলতাযামের দোয়া
>হাজারে আসওয়াদ এবং বায়তুল্লাহ্র দরজার মাঝখানের স্থানকে মুলতাযাম বলে
>ইহা দোয়া কবুল হবার জায়গা
>এখানে যে দোয়া করা হয় তা কবুল হয় ( অভিজ্ঞতা থেকে প্রমানীত )
>বিশেষ কোন দোয়া নাই
>যে কোন দোয়া করা যায়
> স্থানে নিজেকে জড়িয়ে একাগ্র চিত্তে দোয়া করবে
>উভয় হাত মাথার ওপর সোজা করে বিছিয়ে বুক দেওয়ালের সাথে মিশিয়ে দিবে
>এবং চেহারাকেও দেওয়ালের সাথে লাগিয়ে দিবে


হজ্জের পাঁচ দিন
প্রথম দিন :
>৮ই জিল হজ্জ সূর্য উদয়ের পর ইহরাম অবস্থায় মিনায় রওয়ানা হবে
> তারিখ যোহর থেকে  ৯তারিখ সকাল পর্যন্ত মিনায় অবস্থান করবে
> তারিখ ফজর পর্যন্ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মিনায় পড়া সুন্নত

হজ্জের দ্বিতীয় দিন
> তারিখ , এই দিন হজ্জের বড় রুকন
>উকুফে আরাফা বা আরাফায় অবস্থান করতে হবে
> তারিখ সূর্য উদয়ের পর আরাফায় উদ্দেশ্যে রওয়ানা (আরাফা মিনা থেকে ছয় মাইল দূরে)
>জাবালে রহমত আরাফায় অবস্থিত একটি পাহার
>ইহা দৃষ্টি পরলে তাসবীহ, তাহলীল, তাকবীর এবং মনে যা চায় দোয়া বলবে
> তারিখ সূর্য হেলে যাবার পর থেকে সুবেহ সাদেক পর্যন্ত কিছু সময়    আরাফায় অবস্থান করবে
>গোসল অবস্থায় আরাফায় অবস্থান করা মুস্তাহাব
>যোহর আসরের নামাজ হজ্জের আমীরের সাথে এক্তেদা করে এক সাথে পড়া
>কিন্তু যদি হজ্জে আমীরের জামাত না পাওয়া যায় তাহলে স্ব তাবুতে এই দু রাকাত নামাজ আলাদা পরবে

আরাফায় অবস্থানের মসনুন পদ্দতি
>জাবালে রহমতের নিকট যেখানে নবী সঃ অবস্থান করেছেন সেখানে অবস্থান করা উত্তম 
>জাবালে রহমতের নিকট না পারলে যে কোন জায়গায় করা যাবে
>শ্রেয় হোল কেবলা মুখী হয়ে দাড়িয়ে সন্ধ্যা পর্যন্ত অবস্থান করা এবং হাত তুলে দোয়া করা
>যতক্ষণ দাঁড়ানো সম্ভব দাড়িয়ে থাকবে নইলে বসবে
>দাঁড়ানো বসার বেলায় বিরতি করা যাবে
>পুরো সময় বিনয় নম্রতা,কাকুতি,মিনতির সাথে যিকির , তেলাওয়াত , দরুদ ইস্তেগফার করা
>কিছুক্ষণ পর পর তালবিয়া পাঠ করা 
>দীনি- দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে নিজের জন্য , পরিবার সন্তান , মা বাবা , আত্মীয়     স্বজন মুসলিম উম্মার জন্য বিশেষভাবে দোয়া করা

আরাফার দোয়া সমুহ
>লা ইলাহা ইল্লাললাহু ওয়াদাহু লা শরিকা লাহু লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া  হু ওয়া আলা... কুল্লি সাইয়ীন কাদীর
>ইমাম বায়হাকী হযরত জাবের রা থেকে বর্ণনা করেছেন যে , রসুলুল্লাহ সঃ বলেছেন যে , মুসলমান আরাফার দিন সূর্য হেলে যাবার পর কেবলামুখী হয়ে
>একশত বার লা ইলাহা ইল্লাললাহু ওয়াদাহু লা শরিকা লাহু লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া   হু ওয়া আলা... কুল্লি সাইয়ীন কাদীর 
>একশত বার সুরা ইখলাছ এবং একশত বার দরুদ পড়লে আল্লাহপাক তাকে ক্ষমা করে দিবেন এবং তার সকল দাবি কবুল করবেন
>আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রা বর্ণিতে তিনি আসরের নামাযের পর হাত তুলে
আল্লাহু আকবারু ওয়া লিল্লাহিল হামদু লা শরিকা লাহু লাহুল মুল্কুল হামদু
>তারপর নিচের দোয়াটি পড়তেন আল্লাহুমমা ইহিদিনী বিল হুদা...ওয়া নাকনী. বিত তাকওয়া. ওয়াগফিরলী ফিল আখীরাতি ওয়াল উলা

আরাফা থেকে মুযদিলাফা রওয়ানা
>৯তারিখ সূর্য অস্ত যাবার সাথে সাথে মুযদিলাফায় উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিতে হবে
>পথে আল্লাহর যিকির তালবিয়া পাঠ করবে
>মাগরিবের নামাজ আরাফায় বা রাস্তায় পড়া জায়েজ নয়
>মুযদিলাফায় পৌঁছে মাগরিব এশার নামাজ এক আজান ইকামতে পড়বে
>অর্থাৎ মাগরিবের ফরয নামায পড়ার পর ইসার ফরয নামাজ পড়বে
 >একা হলেও মাগরিব এশার তদ্রুপভাবে পড়বে
>মুযদিলাফায় জাগ্রত থাকা সুন্নতে মুয়াকাদ্দা এবাদতে মগ্ন থাকা মুস্তাহাব
>মুযদিলাফায় অবস্থান না করলে দম ওয়াজীব হয় অর্থাৎ কোরবানি
১০ তারিখ বা ৩য় দিন
>ফজরের কিছু সময় মুযদিলাফায় অবস্থান ওয়াজীব
>যে কোন জায়গায় অবস্থান করা যায় , তবে কুযাহ পাহাড়ের নিকট উত্তম
>ওয়াদিয়ে মুহাসসার ব্যতীত
>কারন এখানে আসহাবে ফিলের উপর আযাব অবতীর্ণ হয়েছিল

মুযদিলাফা থেকে মিনায় গমন
>১০ তারিখ সূর্য উদয় হবার কিছুক্ষণ পর মুযদিলাফা থেকে মিনায় রওয়ানা দিতে হবে
>রমীর জন্য কংকর বা পাথর মুজদিলাফা থেকে কুড়িয়ে নেওয়া উত্তম
>অন্য জায়গা থেকে নেওয়াও জায়েজ
>মিনায় পৌঁছে দুটি জামরা অতিক্রম করে আকাবা জামারায় গিয়ে সাতটি কংকর নিক্ষেপ করবে
>প্রথম কঙ্কর নিক্ষেপের সাথে সাথে তালবিয়া বন্ধ হয়ে যাবে
>প্রত্যেক কঙ্কর নিক্ষেপের সময় তাকবীর এই দোয়া পড়বে
>তাকবীরের পরিবর্তে সুবহানআল্লাহি, লাহ ইলাহা ইল্লালাহি পাঠ করা জায়েজ
>জামরা আকবায় সূর্য উদয় থেকে অস্ত যাওয়া পর্যন্ত রমী করতে হবে
>জামারা আকাবায় রমী করার পর কোরবানি করতে হবে এবং ওয়াজিব
 >কোরবানির পর মাথা মুণ্ডন বা  চুল কাটতে হবে

তওয়াফে জিয়ারত
>মিনায় রমী, পশু যবাহ এবং চুল মুণ্ডন করার পর মক্কা মুয়াজ্জমায় গিয়ে তওয়াফে জিয়ারত করতে হবে
>তওয়াফ করা ফরয সমুহের অন্যতম একটি
>১০ই জিলহজ্জের সুবেহ সাদেকের পরই তওয়াফ করা যায়
>১০.,১১,১২ তারিখেও তওয়াফ করা যায়
>তবে ১২ই জিলহজ্জের সূর্য অস্ত যাবার পর সম্ভব নয় 
>১০ তারিখ তওয়াফের পর মিনায় চলে আসবে
>তওয়াফে জিয়ারতের পর স্বামী স্ত্রীর স্বাভাবিক সম্পর্ক বৈধ

সায়ীর আলোচনা
>সাফা মারওয়া মাঝখানে সাত বার আসা যাওয়াকে সায়ী বলে
>এটা হজ্জ ওমরার উভয়ের মধ্যে ওয়াজিব
>সায়ী করার সময় প্রত্যেক চক্কর খুব গুরুত্ব সহকারে দিবে যিকর করবে
>হাদীসে আছে জামারাত রমী বায়তুল্লাহে তওয়াফ সাফা মারওয়ার সায়ী আল্লাহর যিকরের জন্য, অন্য কিছুর জন্য নয়
>সাফা মারওয়ার জন্য বিশেষ কোন দোয়া নাই
>সায়ী হতে ফারাগ হবার জন্য দু রাকাত নামায পড়া মুস্তাহাব বা উত্তম
>সাফা মারওয়ার উচুতে উঠলে কাবা ঘর দৃষ্টিতে আসলে হাত উঠাবে এবং তিনবার আল্লাহু আকবর বলবে 
>আল্লাহপাকের একত্ববাদের প্রশংসা করবে দোয়া করবে
>লা ইলাহা ইল্লাললাহু ওয়াদাহু লা শরিকা লাহু লাহুল মুল্কু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া  হু ওয়া আলা... কুল্লি সাইয়ীন কাদীর
>তারপর দরুদ পাঠ করবে এবং যা খুশী দোয়া করবে
>>সবুজ রঙ্গের জায়গাটির ছয় হাত দূর থেকে পুরুষগণ দৌড় দিবে
>দৌড় অবস্থায় আল্লাহুম মাগফির ওয়ার হাম আংতাল আজ্জুল আকরাম
>শেষ সবুজ দাগের নিকট গিয়ে দৌড় বন্দ করে দিবে
 >স্বাভাবিকভাবে চলবে দোয়া দরুদ করবে 

১১ই জিলহজ্জ বা ৪র্থ দিন 
>১১তারিখে জামরা উলায় সাতটি কঙ্কর মারবে
>রমী করার উত্তম সময় সূর্য হেলে যাবার পর থেকে অস্তমিত হওয়া পর্যন্ত
>উল্লেখ্য যে, ১১ তারিখে নারী দুর্বল লোক রাতে রমী করতে পারবে
>রমী করা শেষ করে ভীর থেকে সরে এসে হাত তুলে তাকবীর , তাহলীল , দরুদ , ইস্তেগফার বিনম্র চিত্তে দোয়া করবে , এসময় দোয়া কবুলের সময়
>এর পর জামরা উসতায় আসবে এবং সাতটি কংকর মারবে
 >রমী মারা শেষ করে ভীর থেকে সরে এসে হাত তুলে তাকবীর , তাহলীল , দরুদ , ইস্তেগফার   বিনম্র চিত্তে দোয়া করবে
> এসময় দোয়া কবুলের সময়
>সবশেষে জামারা আকাবায় আসবে এবং সাতটি কংকর মারবে
>এখানে দোয়ার জন্য দাঁড়াবে না , তবে আসার পথে দোয়া করতে থাকবে
 >এখানে দোয়ার জন্য দাঁড়ানো হাদীস দ্বারা প্রমানীত নয়
>এবার মিনায় এসে দোয়া দরুদ তিলাওয়াত অবস্থায় থাকবে
>অযথা দুনিয়াবী আলাপ আলোচনা ফালতু গল্প গুজব করবে না

১২ই জিলহজ্জ বা ৫ম দিন
>১২ই জিলহজ্জ তারিখ তিনটি জামরাই রমী করবে 
> তিনটি জামারায় সাতটি কঙ্কর মারবে
>১২ তারিখ সূর্য হেলে যাবার পর থেকে সূর্য অস্তমিত হওয়া পর্যন্ত কঙ্কর মারতে হবে
 >( যদি কোন কারনে কোরবানি বা তওয়াফ না করা হয় তবে আজকেই করবে এবং সূর্য অস্তমিত হবার পূর্বেই করবে এবং ১২ তারিখের রমী তিনটি করবে )

১৩ই জিলজ্জ
>১২ তারিখের রমী করার পর মীনায় অবস্থান করা না করার দুটিরই অবকাস আছে
>তবে ১২ তারিখ মক্কায় চলে গেলে সূর্য অস্তমিত হওয়ার পূর্বে যেতে হবে
>সূর্য অস্তমিত হবার পর মক্কায় যাওয়া মাকরুহ
> ( যদি ১২ তারিখ রাতে মিনায় অবস্থান করা হয় তাহলে ১৩ তারিখ সুবেহ সাদেকের সময় রমী করে মক্কায় রওয়ানা দিতে হবে )

বিদায়ী তওয়াফ
>মক্কা থেকে বিদায় প্রাক্কালে বিদায়ী তওয়াফ করা ওয়াজিব
>ইহার জন্য নিয়ত জরুরী নয়
>বিদায়ী তয়াফের দুই রাকাত নামাজ পরবে
>অতপর কেবলামুখী হয়ে যমযমের পানি পান করবে
>বিশেষ কোন দোয়া নাই , যা ইচ্ছে দোয়া করবে
>মক্কা থেকে চলে যাবার দুঃখ ব্যাদনা আক্ষেপ আফসোস প্রকাশ করবে

নবী সঃ এর দেশে সফর
>হজ্জের শেষে নবী সঃ দেশে সফর করবেন অর্থাৎ মদীনায়
>সময় থাকলে হজ্জের পূর্বেও করা যায় 
>মসজিদে নব্বীতে গিয়ে রিয়াদুল জান্নায় গিয়ে দু রাকাত নামায পড়বে
>রাসুল সঃ বলেছেন রিয়াদুল জান্নাহ বেহেস্তের একটি অংশ
>এখানে দোয়া কবুল হয়
>এর পর সতর্কতার সাথে রওজায় গিয়ে রসুলুল্লাহ সঃ কে সালাম দিবে
>আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ
>আসসালামু আলাইকা ইয়া খায়রা খালকি আল্লাহ 
>আসসালামু আলাইকা ইয়া খালিল আল্লাহ
>আসসালতু আসসালামু আলাইকা ইয়া নাবী আল্লাহ
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া হাবিব আল্লাহ
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া রাহমাতুলিল আলামিন
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া আশরাফুল আম্বিয়া
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া খাতামুন নাবিয়ান
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া সাইয়েদুল মুরসালীন
>আসসালাতু আসসালামু আলাইকা ইয়া ইমামুল মুরসালীন
>এই পন্থায় মহব্বতের সাথে বিভিন্নভাবে নবী সঃ কে সালাম দিবেন
>নিজের পক্ষ থেকে সালাম পেশ করার পর
>বাবা মা ভাই বোন সন্তান আত্মীয় স্বজন বন্দু বান্দবদের পক্ষ থেকে
>কেউ সালাম পেশ করতে বললে তার পক্ষ থেকে 
>রসুলুল্লাহ সঃ প্রতি সালাম পেশ করা হলে দু কদম ডানে সরে আবু বক্কর সিদ্দিক রা প্রতি
>আবু বক্কর সিদ্দিক রা প্রতি সালাম পেশ করে তার দু কদম ডানে ওমর রা প্রতি
>মদীনায় অবস্থান কালে জান্নাতুল বাকী জিয়ারত করবেন
>মসজিদে কুবা জিয়ারত করবেন দুই রাকাত নামায পড়বে

Share this :

Previous
Next Post »