হজ্জের ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও বর্জনীয় কাজ জেনে নিনঃ



হজ্জের ফরয তিনটি
. হজ্জের নিয়ত করত: তালবিয়া পড়া , একে ইহরাম বলা হয়
. ৯ই জিল হজ্জের সূর্য হেলার পর থেকে ১০ই জিল হজ্জের সুবেহ সাদেক পর্যন্ত আরাফায় অবস্থান করা
. তাওয়াফে জিয়ারত, কিন্তু আরাফায়ে অবস্থানের পূর্বে যে তাওয়াফ করা হয় তা ফরয বলে  গন্য হবেনা

 হজ্জের ওয়াজিব সমুহ
 *মুযদালিফায় অবস্থান করা
 *সাফা মারওয়ায় সায়ী করা
*রমী বা পাথর নিক্ষেপ করা
*মাথার চুল কাটা বা ছাটা
 *মিকাদের বাইরের লোকদের জন্য বিদায়ী তাওয়াফ

হজ্জের সুন্নতসমুহ
> জিলহজ্জের তারিখে মিনার উদ্দেশ্যে গমন করা
সূর্য উদীত হবার পর আরাফার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া এবং সেখানে যোহর , আসর , মাগরিব , এশার ফযর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া
> ৯ই জিল হজ্জ সূর্য উদয়ের পর আরাফায় উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়া
> আরাফার ময়দানে গোসল করা
> মিনায় অবস্থানকালীন 0.১১.১২ তারিখ রাত্রগুলো মিনায় অবস্থান করা
> আরাফা প্রত্যাবর্তন করে মুযদালিফায় রাত্রি যাপন করা
> আরাফা থেকে সূর্য অস্ত যাবার পর হজ্জের ইমামের রওয়ানার পর রওয়ানা দেওয়া 

ইহরাম কি ইহরাম অবস্থায় কি কি বর্জনীয়
>মীকাতে পৌঁছে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অর্জন করত: গোসল করতে হবে
>একটি চাদর লুংগীর মত করে পড়বে ওপর একটি চাদর গায়ে জড়িয়ে নিবে
>হজ্জ অথবা উমরার সময় নিয়ত করে তালবিয়া পড়ে নিলেই ইহরাম বাধা হয়
>মহিলাদের ইহরাম পুরুষদের ন্যায় একই 
>তবে তারা ইহরাম অবস্থায় স্বাভাবিক সেলাইকৃত কাপড় পড়বে
>নিয়তের পূর্বে গোসল দু রাকাত নামায পড়া সুন্নত

বর্জনীয়
>পুরুষের জন্য সেলাইকৃত কাপড় পরিধান
>সুগন্দী ব্যবাহার করা
>শরীর হতে পশম পরিস্কার করা
>নখ কাটা
>স্থুল প্রানী শিকার করা
>স্বামী স্ত্রীর বিশেষ সম্পর্ক
>ইহরাম বাঁধার সময় তালবিয়া পড়া শর্ত অর্থাৎ
> লাব্বাইকা আল্লাহুমা লাব্বাইকা , লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইকা ইন্নাল হামদা ওয়াল
নিয়ামাতা লাকা , ওয়াল মূলকা লা শরীকা লাক

Share this :

Previous
Next Post »