নামাজের শ্রেণি বিভাগ, যেমন: ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল, অন্যান্য



ফরয
সকালে রাকাত ফরয নামায আছে। ফরয নামায অবশ্যই পড়তে হবে। না পড়লে গুনাহ হবে। ফরয নামায বার পড়া যায়।
 
ওয়াজিব
দুই ঈদের  নামায হচ্ছে ওয়াযিব।   ইচ্ছাকৃত নিয়মিত না পড়লে গুনাহ হবে।
 
সুন্নত
সুন্নতে মুয়াক্কাদা সুন্নতে
 
বিতির
বিতর  মূলতসারাদিনেরনামাযের  পরিসমাপ্তি। সেদিক থেকে এটা গুরুত্বপূর্ন। বিতর নামায বার পড়া যায় না।
 
নফল
পড়লে সোয়াব হবে।তবে হাশরের মাঠে যদি ফরয নামায প্রয়োজনের থেকে কম থাকে, তাহলে মহান আল্লাহ ফরযের পরে ওয়াযিব,নফল ইত্যাদি থেকে নিয়ে সেই মানুষকে উদ্ধারের চেষ্টা করবেন।  কাজেই  আপাত দৃষ্টিতে এটা খুব একটা জরুরী মনে না হলেও আসলে অত্যন্ত জরুরী।  এই নফল নামাজই মানুষের  জন্য বেহেশত-দোযখের সিদ্ধান্তকারী হয়ে যেতে পারে।
 
অন্যান্য সালাত
 
তারাবী
সাধারন নফল নামাযের মত দুই দুই রাকাত করে, পড়তে হয়।আমাদের  দেশের মসজিদগুলোতে  ২০ রাকাত তারাবী পড়ানো হয়।
 
দুই ঈদের নামায
তকবীরের সাথে  দুই ঈদের  সালাত পড়ানো হয়।
 
তাহাজ্জুদ
সাধারন নফল নামাজের দুই দুই রাকাত করে মোট ১২ রাকাত , ফজর নামাজের আগে পড়তে হয়

Share this :

Previous
Next Post »