ইসলাম ধর্মে নারীদের অতিরিক্ত কিছু অধিকার বা অবদান
রয়েছে যেগুলো খুবই সম্মানের । ইসলাম নারীদের কখনই বঞ্চিত, অপমানিত করেনা।
ইসলাম নারীদের সম্মানের স্থানে রেখেছে। নারীদের কিছু অবদান ও অধিকারের
ব্যাপারে নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
* সর্বপ্রথম নারী শহীদ সুমাইয়া (রাযিঃ)।
* দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সর্বপ্রথম বেশি ধন-সম্পদ দান করেন খাদিজা (রাযিঃ)।
* সবচেয়ে বড় মুহাদ্দিস আয়শা সিদ্দীকা (রাযিঃ)।
* দ্বীনের জন্য সিমাহীন কষ্ট সহ্য করেন ফেরাউনের স্ত্রী।
* এক জন বদকার নারী ১০০০ জন বদকার পুরুষের চেয়েও নিকৃষ্ট।
* এক জন গর্ভবতী মহিলার ২ রাকাত নামাজ একজন গর্ভহীন মহিলার ৮০ রাকাত নামাজের চেয়েও উত্তম।
* যে মহিলার সন্তানের কারনে রাতে ঘুমাতে পারেনা,তাকে ২০টি গোলাম আজাদ করার নেকি দানকরা হয়।
* যে মহিলা যিকিরের সাথে ঘর ঝাড়ু দেয়,আল্লাহ তার আমল নামায় খানায়ে কাবা ঝাড়ু দেওয়ার ছোয়াব দান
করেন।
* যে মহিলা নামাজ রোজার পাবন্দী করে,পবিত্রতা রক্খা করে চলে,স্বামীর তাবেদারী করে চলে তাকে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
* ২ব্যক্তির নামাজ মাথার উপর উঠেনা, ১_যে গোলাম মালিক থেকে পলায়ন করে। ২_ঐ নারী যে স্বামীর নাফরমানী করে।
* যে মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় থাকেন তিনি বাচ্চা প্রসব না হওয়া পর্যন্ত দিনে রোজা রাতে নামাজরত থাকার
নেকি পেতে থাকেন।
* সন্তান প্রসাবকালিন সময়ে প্রসবের যে কষ্ট হয়,প্রতিবারের ব্যথার কারনে হজ্জের নেকি দান করা হয়।
আমাদের
মা-বোনদেরও আল্লাহ্ পাক ইসলামে
অবদান
ও
এমন
পুরুষ্কার লাভ
করার
তৌফিক
দান
করুক।——-
আমিন
* সর্বপ্রথম ইসলাম
ধর্ম
গ্রহণ
করেন খাদিজা
(রাযিঃ)।
* সর্বপ্রথম নারী শহীদ সুমাইয়া (রাযিঃ)।
* দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য সর্বপ্রথম বেশি ধন-সম্পদ দান করেন খাদিজা (রাযিঃ)।
* সবচেয়ে বড় মুহাদ্দিস আয়শা সিদ্দীকা (রাযিঃ)।
* দ্বীনের জন্য সিমাহীন কষ্ট সহ্য করেন ফেরাউনের স্ত্রী।
ইসলামে নারীর মর্যাদা
* এক
জন
নেককার
নারী
৭০
জন
ওলীর চেয়ে
উত্তম।
* এক জন বদকার নারী ১০০০ জন বদকার পুরুষের চেয়েও নিকৃষ্ট।
* এক জন গর্ভবতী মহিলার ২ রাকাত নামাজ একজন গর্ভহীন মহিলার ৮০ রাকাত নামাজের চেয়েও উত্তম।
* যখন স্বামী
বাইরে
থেকে
পেরেসান হয়ে
বাড়ী
ফিরে
তখন যদি
তারা
স্ত্রী
স্বামীকে সান্তনা দেয়,ঐ স্ত্রীকে জিহাদের অর্ধেক
নেকী
দান করা
হয়।
* যে মহিলার সন্তানের কারনে রাতে ঘুমাতে পারেনা,তাকে ২০টি গোলাম আজাদ করার নেকি দানকরা হয়।
* যে মহিলা যিকিরের সাথে ঘর ঝাড়ু দেয়,আল্লাহ তার আমল নামায় খানায়ে কাবা ঝাড়ু দেওয়ার ছোয়াব দান
করেন।
* যে মহিলা নামাজ রোজার পাবন্দী করে,পবিত্রতা রক্খা করে চলে,স্বামীর তাবেদারী করে চলে তাকে জান্নাতের যে কোন দরজা দিয়ে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।
* ২ব্যক্তির নামাজ মাথার উপর উঠেনা, ১_যে গোলাম মালিক থেকে পলায়ন করে। ২_ঐ নারী যে স্বামীর নাফরমানী করে।
* যে মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় থাকেন তিনি বাচ্চা প্রসব না হওয়া পর্যন্ত দিনে রোজা রাতে নামাজরত থাকার
নেকি পেতে থাকেন।
* সন্তান প্রসাবকালিন সময়ে প্রসবের যে কষ্ট হয়,প্রতিবারের ব্যথার কারনে হজ্জের নেকি দান করা হয়।